খাদ্য উপাদান সমৃদ্ধ কলমি শাক একটি আঁশ জাতীয় খাবার। ভর্তা, ভাজি ও ঝোল রান্না করে ভাতের সঙ্গে খাওয়া হয়। এই কলমি শাক তরকারি হিসেবেও খাওয়া হয়। বহু ঔষধি গুণাগুণ সমৃদ্ধ এই শাক চোখ ভাল রাখে, হজমে সাহায্য করে ও রক্তে হিমোগ্লোবিন ঠিক রাখে। দামে সস্তা অথচ পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবারের নামের তালিকায় উঠে আসে কলমি শাকের নাম। এই শাক পাকোড়া, বড়া ইত্যাদি তৈরি করে খাওয়া যায়।
প্রতি ১০০ গ্রাম কলমি শাকের পুষ্টিমান: পানি- ৮৯.৭ গ্রাম, আমিষ – ২৯ গ্রাম, লৌহ – ২.৫ গ্রাম, শ্বেতসার – ৪ ৪ গ্রাম, আঁশ – ২.১ গ্রাম, ক্যালসিয়াম – ৭৩ মিলিগ্রাম, থায়ামিন – ০৯ মিলিগ্রাম, নায়াসিন – ১৩ মিলিগ্রাম, ভিটামিন সি – ৪৯ মিলিগ্রাম, ক্যালোরি –৩০ কিলো ক্যালোরি।
কলমি শাকের কিছু উপকারিতা:
১. কলমি শাকে ক্যালসিয়াম থাকে বলে এই শাক হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে। তাই ছোটবেলা থেকে শিশুদের কলমি শাক খাওয়ানো উচিৎ।
২. এই শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-সি। ভিটামিন শরীরের রোগ প্রতিরোধ করে।
৩. কলমি শাক বসন্ত রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে।
৪. পর্যাপ্ত পরিমাণে লৌহ থাকায় এই শাক রক্তশুন্য রোগীদের জন্য দারুণ উপকারী।
৫. জন্মের পর শিশু মায়ের বুকের দুধ না পেলে মাকে কলমি শাক রান্না করে খাওয়ালে শিশু পর্যাপ্ত পরিমাণে দুধ পাবে।
৬. নিয়মিত কলমি শাক খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
৭. পিঁপড়া, মৌমাছি, বিছা বা কোন পোকা-মাকড় কামড়ালে এই কলমি শাকের পাতা ডগাসহ রস করে খাওয়ালে যন্ত্রণা কমে যায়।
৮. এই শাক চোখের জন্য বিশেষ উপকারী। কলমি শাক দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে।
৯. আমাশয় হলে কলমির পাতা রসের সঙ্গে আখের গুড় মিশিয়ে শরবত বানিয়ে সকাল-সন্ধ্যা নিয়মিত খেলে আমাশয়ের উপশম হয়।
প্রতি ১০০ গ্রাম কলমি শাকের পুষ্টিমান: পানি- ৮৯.৭ গ্রাম, আমিষ – ২৯ গ্রাম, লৌহ – ২.৫ গ্রাম, শ্বেতসার – ৪ ৪ গ্রাম, আঁশ – ২.১ গ্রাম, ক্যালসিয়াম – ৭৩ মিলিগ্রাম, থায়ামিন – ০৯ মিলিগ্রাম, নায়াসিন – ১৩ মিলিগ্রাম, ভিটামিন সি – ৪৯ মিলিগ্রাম, ক্যালোরি –৩০ কিলো ক্যালোরি।
কলমি শাকের কিছু উপকারিতা:
১. কলমি শাকে ক্যালসিয়াম থাকে বলে এই শাক হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে। তাই ছোটবেলা থেকে শিশুদের কলমি শাক খাওয়ানো উচিৎ।
২. এই শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-সি। ভিটামিন শরীরের রোগ প্রতিরোধ করে।
৩. কলমি শাক বসন্ত রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে।
৪. পর্যাপ্ত পরিমাণে লৌহ থাকায় এই শাক রক্তশুন্য রোগীদের জন্য দারুণ উপকারী।
৫. জন্মের পর শিশু মায়ের বুকের দুধ না পেলে মাকে কলমি শাক রান্না করে খাওয়ালে শিশু পর্যাপ্ত পরিমাণে দুধ পাবে।
৬. নিয়মিত কলমি শাক খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
৭. পিঁপড়া, মৌমাছি, বিছা বা কোন পোকা-মাকড় কামড়ালে এই কলমি শাকের পাতা ডগাসহ রস করে খাওয়ালে যন্ত্রণা কমে যায়।
৮. এই শাক চোখের জন্য বিশেষ উপকারী। কলমি শাক দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে।
৯. আমাশয় হলে কলমির পাতা রসের সঙ্গে আখের গুড় মিশিয়ে শরবত বানিয়ে সকাল-সন্ধ্যা নিয়মিত খেলে আমাশয়ের উপশম হয়।
No comments:
Post a Comment