খবর বিজ্ঞপ্তি : খুলনা জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শেখ হারুনুর রশীদ বলেন, দেশ ও জাতির কল্যাণে এবং উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে ৪র্থ বারের মত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভানেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করার জন্য নৌকার বিজয় ছাড়া বিকল্প নাই। এজন্য আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় নেতাকর্মীদের সকল ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। বর্তমান সরকারের বিগত দিনের উন্নয়নের চিত্র
জনগণের কাছে প্রচার করে ভোট প্রার্থনা করতে হবে। অন্যদিকে বিএনপি, জামায়াত, স্বাধীনতা বিরোধী চক্র যাতে কোন রকম সন্ত্রাস, নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে না পারে সেদিকে সকলকে সজাগ দৃষ্টি
রাখতে হবে। রোববার বেলা ১১টায় খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় সভাপতির ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভ্রাতুষ্পুত্র শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েলকে খুলনা-২ আসনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য প্রার্থী ঘোষণা করায় সভায় এই সিদ্ধান্তকে সর্বসম্মতিক্রমে সমর্থন ও অভিনন্দন জানানো হয়। এছাড়া দাকোপ উপজেলার ৫নং সুতারখালী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক জুলফিকার আলী জুলুকে সাময়িক বহিষ্কার পূর্বক চূড়ান্তভাবে বহিষ্কারের জন্য কেন্দ্রে সুপারিশ করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জাতীয় কমিটির সদস্য এ্যাড. শেখ মোঃ নুরুল হক এমপি ও খুলনা- ৪ আসনের নব নির্বাচিত সংসদ
সদস্য আব্দুস সালাম মুর্শিদী। খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এ্যাড.
সুজিত অধিকারীর পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য প্রদান করেন, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা আলহাজ্ব মোল্যা জালাল উদ্দিন, এ্যাড. কাজী বাদশা মিয়া, এ্যাড. সোহরাব আলী সানা, গাজী মোহাম্মাদ আলী, এ্যাড. এম.এম. মুজিবুর রহমান, এফ.এম. মাকসুদুর রহমান, বি.এম.এ সালাম, মোঃ সরফুউদ্দিন বিশ্বাস বাচ্চু, মোঃ কামরুজ্জামান জামাল, মোঃ আকতারুজ্জামান বাবু, মোঃ নুরুজ্জামান, এ্যাড. নিমাই চন্দ্র রায়, এ্যাড. ফরিদ আহমেদ, আলহাজ্ব জোবায়ের আহমেদ খান, রফিকুর রহমান রিপন, অধ্যাপক মিজানুর রহমান, মোকলেসুর রহমান বাবলু, শেখ মারুফুল ইসলাম, ডা: শেখ শহিদ উল্লাহ, এ্যাড. শাহ আলম, শেখ শহিদুল ইসলাম, ইঞ্জি: মাহবুবুর রহমান, ডা: শেখ বাহারুল আলম, আশরাফুল আলম খান, খান নজরুল ইসলাম, আলহাজ্ব শেখ আবুল হোসেন, শেখ আকরাম হোসেন, কামাল উদ্দিন বাদশাহ, এ্যাড. রবীন্দ্রনাথ মন্ডল, অধ্যাপক আশরাফুজ্জামান বাবুল,
এ্যাড. মোস্তাফিজুর রহমান কালু, মালিক সরোয়ার উদ্দিন, নূরে আলম জোয়াদ্দার, এ্যাড. তারিক রহমান মিন্টু, জি.এম. মহাসিন রেজা, মুনসুর আলী খান, মোস্তফা রফিকুল ইসলাম সানা, বিনয়
কৃষ্ণ রায়, মোল্লা এমদাদুল হক, মাস্টার ফরহাদ হোসেন, আব্দুল মজিদ ফকির, শফিকুর রিয়াজ জানু, এম.এ. রিয়াজ কচি, জয়ন্তী রানী সরদার, শোভা রানী হালদার, ফারহানা হালিম, এফ.এম. অহিদুজ্জামান, কে.এম. আলমগীর হোসেন, আবুল কাশেম ডাবলু, সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ যথাক্রমে বি.এম. জাফর, হোসনে আরা চম্পা, মানিকুজ্জামান অশোক, মোতালেব হোসেন, মোসাম্মাৎ সামছুন্নাহার, এ্যাড. সেলিনা আক্তার পিয়া, বেগম শারমিন রশিদ সীমা, এ্যাড. জেসমিন পারভীন জলি, সুমনা আহম্মেদ খান, শেখ আনিসুর রহমান মুক্ত, মোঃ পারভেজ হাওলাদার, ইমরান হোসেন, অজয় নন্দী, গাজী মোস্তফা, সুমনা সুমাইয়া, অমরেশ কুমার ঢালী, মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, রুহুল আমীন রবি, সুমন আহমেদ খান, শেখ মাসুদ রানা প্রমুখ। খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের প্রয়াত সাধারণ সম্পাদক সাবেক হুইপ এস.এম. মোস্তফা রশিদী সুজা এমপি, যুগ্ম সাধারণ
সম্পাদক গাজী আব্দুল হাদী, সাবেক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা গাজী রফিকুল ইসলাম, কয়রার শাহনেওয়াজ প্রিন্স, দিঘলিয়ার শেখ আবুল হোসেন, পাইকগাছার ইউপি চেয়ারম্যান
দিবাকর বিশ্বাস, রূপসার আবু জাফর খান, চালনার নরেন গোলদান, পাইকগাছার মুক্তিযোদ্ধা স.ম. আব্দুল বারেক, ডুমুরিয়ার রহমত আলী মোড়ল, বটিয়াঘাটার মিকাউল ইসলাম সহ সম্প্রতি যারা দলীয়
নেতাকর্মী মৃত্যুবরণ করেছেন তাদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে সভার শুরুতে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।
No comments:
Post a Comment