ঢাকা অফিস : বিএনপির মনোনীত ব্যক্তি হিসেবে মাহবুব তালুকদার নির্বাচন কমিশনে এসেছেন বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
মঙ্গলবার (১৬ অক্টোবর) সকালে বনানীতে নির্মিত বিআরটিএ’র নতুন ভবন পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন। সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনের ৩৬তম কমিশন সভার এজেন্ডায় নিজের 'ব্যক্তিগত' পর্যালোচনার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত না হওয়ায় 'অপমানিত' হয়েছেন বলে নোট অব ডিসেন্ট দিয়ে তা বর্জন করেন জ্যেষ্ঠ নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার।
এতে নির্বাচন কমিশনের ওপর আস্থার সংকট তৈরি হলো কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, যিনি নোট অব ডিসেন্ট দিলেন বা বেরিয়ে গেলেন তিনি সার্চ কমিটির মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি যে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করেছিলেন সেখানে মাহবুব তালুকদার বিএনপির মনোনীত ব্যক্তি হিসেবে নির্বাচন কমিশনে এসেছেন। সেটা শুধু স্মরণ করিয়ে দেই। তার সম্পর্কে কোনো বিরূপ মন্তব্য করতে চাই না।
‘এটা তো নিরাপত্তা পরিষদ না যে পাঁচজনের সম্মতি না হলে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না। নিরাপত্তা পরিষদে পাঁচজন স্থায়ী সদস্য আছেন তারা একমত না হলে ‘মেজর’ কোনো সিদ্ধান্ত নিরাপত্তা পরিষদ নিতে পারে না। এটা নিরাপত্তা পরিষদ না। এখানে অধিকাংশ একমত হলেই সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে। আর একজন বিরোধিতা করেন, এটাও গণতন্ত্র। এটা অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র। একজনের ভিন্নমত পোষণ করার অধিকার আছে। এটি নিয়ে বেশি কিছু বলার অবকাশ নেই।’
নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের বিষয়ে বিএনপির দাবি প্রসঙ্গে বলেন, কমিশনের একজন সদস্য নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছেন, এটা কোনো বাধা নয়, প্রতিবন্ধকতাও না। কাজেই নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি অযৌক্তিক।
মঙ্গলবার (১৬ অক্টোবর) সকালে বনানীতে নির্মিত বিআরটিএ’র নতুন ভবন পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন। সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনের ৩৬তম কমিশন সভার এজেন্ডায় নিজের 'ব্যক্তিগত' পর্যালোচনার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত না হওয়ায় 'অপমানিত' হয়েছেন বলে নোট অব ডিসেন্ট দিয়ে তা বর্জন করেন জ্যেষ্ঠ নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার।
এতে নির্বাচন কমিশনের ওপর আস্থার সংকট তৈরি হলো কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, যিনি নোট অব ডিসেন্ট দিলেন বা বেরিয়ে গেলেন তিনি সার্চ কমিটির মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি যে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করেছিলেন সেখানে মাহবুব তালুকদার বিএনপির মনোনীত ব্যক্তি হিসেবে নির্বাচন কমিশনে এসেছেন। সেটা শুধু স্মরণ করিয়ে দেই। তার সম্পর্কে কোনো বিরূপ মন্তব্য করতে চাই না।
‘এটা তো নিরাপত্তা পরিষদ না যে পাঁচজনের সম্মতি না হলে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না। নিরাপত্তা পরিষদে পাঁচজন স্থায়ী সদস্য আছেন তারা একমত না হলে ‘মেজর’ কোনো সিদ্ধান্ত নিরাপত্তা পরিষদ নিতে পারে না। এটা নিরাপত্তা পরিষদ না। এখানে অধিকাংশ একমত হলেই সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে। আর একজন বিরোধিতা করেন, এটাও গণতন্ত্র। এটা অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র। একজনের ভিন্নমত পোষণ করার অধিকার আছে। এটি নিয়ে বেশি কিছু বলার অবকাশ নেই।’
নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের বিষয়ে বিএনপির দাবি প্রসঙ্গে বলেন, কমিশনের একজন সদস্য নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছেন, এটা কোনো বাধা নয়, প্রতিবন্ধকতাও না। কাজেই নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি অযৌক্তিক।
No comments:
Post a Comment